দেশটা তখনও ভাগ হয়নি তবে ভাগ যে হবেই তা মুটি ঠিক হয়ে গেছে এমনটা দেশবাসী ধরেই নিয়েছে। বাগের হাটের মণ্ডল বাড়িরও একই অবস্থা। চারদিকে জাতি দাঙ্গা খুন ধর্ষণ। মণ্ডল বাড়ির বড় ছেলে রজনীকান্তের শ্বশুরমশাই নামকরা কবিরাজ ঁগঙ্গা চরণ মিস্ত্রি তার বন্ধু বেথুয়াডহরির নীল কুঠির ইংরাজ সাহেব, তিনি খবর পাঠালেন সবাই যেন বেথুয়াডহরি চলে আসে। সে সংবাদ পেয়ে ঘরদোর সোনাদানা গরু ছাগল মোষ সব কিছু ছেড়ে খালি হাতে শ্বশুর জামাই স্বপরিবারে বেথুয়াডহরি পৌছে যায়। ১০০ বিঘা জঙ্গল জমি নীলকুঠি থেকে দেওয়া হয়। একে চাষ যোগ্য জমি তৈরি করাও যেমন ব্যয় সাধ্য উপরন্তু বাঘ ও কালা জ্বরের ভয়ংকর প্রকোপ। (চলবে)
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)